বিবিধ লেখালেখি

  • আমি আগেই বলেছি আমার লেখার কোন সুনির্দিষ্ট এরিয়া নেই। যখন যা মনে হয় তখন সেটাই লিখতে চেষ্টা করি। ফলে আমার বহুমাত্রিক লেখার কিছু নমুনা এখানে তুলে ধরা হলো। এই লেখার মান ভাল না মন্দ সে বিচারের ভার আপনাদের উপরেই রইলো।এখানে আলোচিত বিষয়ের শিরোনাম সমূহ:
  • (১) ইউসেফ খুলনার কর্মমূখী শিক্ষার অভাবনীয় সাফল্যে আমি অভিভূত (০৫.১১১.২০১৫):
  • (২) Happy New year,2016:Follow happiest life consisting the following issues(০১.০১.২০১৬):
  •  (৩) ফেসবুক আমাকে ঋদ্ধ করেছে,ফেসবুক আমাকে হতাশ করেছে (১১.০৮.২০১৬):
  • (৪) দেশপ্রেমের উজ্জ্বল নক্ষত্র অগ্নিকন্যা প্রীতিলতার ৮৪তম আত্মহুতি দিবসে,এই মহীয়সী নারীর প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা!(২৪.০৯.২০১৬):
  • (৫) স্মরণোৎসবে বাউল সম্রাট লালন কে জানুন(১৬.১০.২০১৬):
  • (৬) বিশেষ কৃতিত্বের অংশীদার হিসেবে কৃষিবিদ মাহফুজ হোসেন মিরদাহ্ স্যারকে সাধুবাদ জানাই(২২.১০.২০১৬):
  • (৭) শিশু পূজা ধর্ষিত হয়নি, ধর্ষিত হয়েছে মানবতা ও প্রিয় স্বদেশ। আইন সংশোধন করে ধর্ষক সাইফুলের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির বিনম্র আহবান সরকার প্রধানের কাছে(২৯.১০.২০১৬);
  • (৮) আসুন স্বদেশে প্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশী পণ্যের ব্যবহার বাড়াতে সচেষ্ট হই(২৯.১০.২০১৬):
  • (৯) সোশ্যাল মিডিয়াতে লিখতে ভয় পাচ্ছি! ফেসবুক পাঠক আদালতে আগাম “জামিন” আবেদন(০৭.১১.২০১৬):
  • (১০) খ্রিষ্টীয় নতুন বছরের সূচনালগ্নে একজন কৃষিবিদের কৃষি উন্নয়নমূলক ভাবনা!…..“কৃষক, কৃষিবিদ ও এঁদের সহযোগিদের সম্মিলিত প্রয়াশেই আজকের স্বয়ম্ভর বাংলাদেশ”…।এদের চলার পথকে কন্টকাকীর্ণ নয়, কুসুমাস্তীর্ণ করুন।(01.01.2017)
  • (১১) আমেরিকা প্রবাসী জিগিরী বান্ধবী শিউলীর ছেলের বউভাতে সস্ত্রীক অংশগ্রহণ করত: হ্যাপী নিউ ইয়ারে(২০১৭ খ্রি.) অন্যরকমের হ্যাপিনেস অনুভব করলাম(02.01.2017):
  • (১২)জি. এম ডায়েট অনুসরণ করে ৭ দিনে ৭ কেজি নয় ৪ কেজি ওজন কমানো সম্ভব।  প্রমাণিত সত্য। পরীক্ষা প্রার্থনীয়।(১৪.০১.২০১৭ খ্রি.)
  • (১৩)ভুলে ভরা পাঠ্যবই ও দেশের সামগ্রিক শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে আমার স্থূল ভাবনা!ও(১৯.০১.২০১৭)
  • (১৪) ফাগুনের রাঙা আভায় সিক্ত হয়ে বিশ্ব ভালবাসা দিবসের এই দিনে মানুষের মানবীয় গুনাবলী বিকশিত হোক।(১৪.০২.২০১৭)
  • (১৫) মহান একুশ উপলক্ষে ভাষা সৈনিক, ভাষাবিদ লেখিয়ে এবং নব প্রজন্মের বঙ্গ সন্তানদের নিয়ে আমার ত্রিমাত্রিক ভাবনা।
  • (১৬) রূপসী বাংলার অমিত সম্ভাবনার পর্যটন শিল্পকে ঢেলে সাজানোর লক্ষ্যে কতিপয় প্রস্তাবনা।(২৭.০৪.২০১৭);
  • (১৭) হৃদয়ে রবি ঠাকুর এবং স্মৃতিতে শিলাইদহের রবীন্দ্র কুঠি। (০৮.০৫.২০১৭):
  • (১৮)বিশ্বের সবচে সৌখিন ধনকুবের বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত মুসা বিন শমসেরের বর্ণাঢ্য জীবন নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্যমালা।(১২.০৫.২০১৭):
  • (১৯) অবিমিশ্র প্রতিক্রিয়ায় মা দিবস।দৃঢ় বিশ্বাস ও আস্থার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হোক মা ও সন্তানের পারস্পারিক সম্পর্ক! (১৪.০৫.২০১৭):
  • (২০) আমার চোখে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দর্শিত পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটা।(২২.০৫.২০১৭):
  • (২১) জটিল রসায়নের আর্বতে রমণীবল্লব রজনী নায়কের কামলীলার কথকতা! (২৪.০৫.২০১৭):
  • (২২) বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবসে আপনার ইচ্ছে শক্তিকে দৃঢ় করে ধুমপান ত্যাগ করুন।(২১.০৫.২০১৭):
  • (২৩) বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও জলবায়ুর পরিবর্তন : কারণ ও করণীয় (১১ জুন ২০১৭):
  • (২৪) দেশের ঈর্ষণীয় উন্নয়নকে সামগ্রিক উন্নয়নে রূপান্তরের লক্ষ্যে করণীয়! (০৭.০৭.২০১৭):
  • (২৫) বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার প্রাপ্তির জন্যে বন্ধুবর ড. নাজির কে প্রাণঢালা অভিনন্দন।(১৬ জুলাই ২০১৭ ):
  • (২৬)বাংলার নীলাকাশে সাদা মেঘের ভেলা সত্যিই মনোমুগ্ধকর! (১৮ জুলাই, ২০১৭ খ্রি.):
  • (২৭) দেশের ঈর্ষণীয় উন্নতির বিপরিতে রাজধানী ঢাকা ক্রমাগত স্থবির হয়ে পড়ছে। (২৪ জুলাই, ২০১৭):
  • (২৮)প্রকৃত শিক্ষালাভে উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত ছাত্র ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে বিশেষ আহবান! (২৮ জুলাই, ২০১৭ খি.):
  • (২৯) আমেরিকা ও উত্তর কোরিয়ার রণহুঙ্কার! কূটনৈতিক সমাধান জরুরী! (১৬ আগস্ট, ২০১৭ খ্রি.):
  • (৩০) তসলিমা নাসরিনের প্রবন্ধ এবং কাব্যকথার প্রচার ও প্রকাশের ব্যাপারে সতর্ক হওয়ার আহবান। (১৮ আগস্ট, ২০১৭ খ্রি.):
  • ================================================
  • উপরে উল্লেখিত বিষয় সমূহের সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
  • (১) ইউসেফ খুলনার কর্মমূখী শিক্ষার অভাবনীয় সাফল্যে আমি অভিভূত (০৫.১১১.২০১৫): “ইউসেফ (UCEP: Underprivileged Children’s Educational Program) একটা বেসরকারী সংস্থা। মানব সেবায় ব্রতী হয়ে ১৯৭২ সালে এই প্রতিষ্ঠানটির গোড়াপত্তন করেন নিউজিল্যাণ্ড অধিবাসী লিণ্ডসে এল্যান চেইনী। ১৯৮৬ সাল অব্দি, মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি এই প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী পরিচালক ছিলেন।এ দেশের দরিদ্র, বিপদগ্রস্থ শিশু কিশোরদেরকে গ্রহণযোগ্য মূল্যে বা বিনামূল্যে অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা, প্রশিক্ষণ এবং চাকুরিলাভে সহায়তা প্রদানই এই প্রতিষ্ঠানের মানবীয় লক্ষ্য। ইউসেফ দেশের ১০ টি রিজিওনাল অফিস ও ৩০টি সাধারণ স্কুলের মাধ্যমে ঝরে পড়া ও নিয়তির দ্বারা পরিত্যক্ত শিশু কিশোরদের জন্যে সাধারণ ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা প্রদান করে থাকে। অটোমোবাইল,ওয়েল্ডিং, ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স, রেফ্রিজারেশন, এয়ারকণ্ডিশনিং, প্রিন্টিং, কার্পেন্টিং, টেইলারিং এণ্ড গার্মেন্টস, টেক্সটাইল প্রভৃতি বিষয়ে । ৬ মাস ব্যাপী বিনামূল্যে কারিগরী প্রশিক্ষণ এবং ২ বছর ব্যাপী এসএসসি ভোকেশনাল কোর্স করানো হয়। এখান থেকে পাশ করা শিক্ষার্থীরা দেশে বিদেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দক্ষতার সাথে কাজ করে যাচ্ছে।……………বিস্তারিত জানতে নিচের লিঙ্কে ভিজিট করুন…….
  • ইউসেফ খুলনা ০৫ নভেম্বর ২০১৫
  • =================================================
  • (২) Happy New year,2016:Follow happiest life consisting the following issues: (1)Always seek all kinds of help to Allah. No one can help as Allah can;(2)Think about the last day of this visible world days of invisible world, here after;(3)Pray with patience and deep concentration;(4) Always keep cool your temperament & mind (5) Follow well planned life style;(6)To take nutritional & balanced diet;(7)To take exercise regularly ;(8) Give up ill or unethical thinking/activities ;(9)Don’t do misbehave to any one, any where;(10)Be patients with the distressed; (11) Be Optimistic always;(12)To prepare good plan with family members ;(13)Help to other with your knowledge & skills;(14) Keep every document, every day at proper place;(15) Finish today’s work today; don’t keep it for tomorrow(16) Always be happy giving all your resources;(17)Think you have more resources than others;(18) Trust on reality, this is unavoidable;(19)Be ready for any vulnerable situation and tackle the situation tactfully & patiently;(20)Know thyself, criticize self not to others;(21) Don’t disclose one’s private messages to others.
  • ================================================
  •  (৩) ফেসবুক আমাকে ঋদ্ধ করেছে,ফেসবুক আমাকে হতাশ করেছে (১১.০৮.২০১৬): ফেসবুক থেকে যেমন অনেক ভাল কিছু শেখা যায়, তেমনি এমন সব শিক্ষিত মানুষেরা ফেসবুকে এমন আজেবাজে ছবি পোস্ট করে বাক্য চালনা করে যা পড়লে/ দেখলে রীতিমত লজ্জা পেতে হয়। ….এ বিষয়ে আমার যুক্তিপূর্ণ লেখা দেখতে নিচের ফাইলে যান….
  • ফেসবুকের সমৃদ্ধি ও হতাশা ১১ আগস্ট ২০১৬
  • =================================================
  • (৪) দেশপ্রেমের উজ্জ্বল নক্ষত্র অগ্নিকন্যা প্রীতিলতার ৮৪তম আত্মহুতি দিবসে,এই মহীয়সী নারীর প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা!(২৪.০৯.২০১৬):…..দেশ প্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে গৃহকোণে থাকা একজন সাধারণ মেয়ে কতটা অসাধারণ হয়ে উঠতে পারেন তাঁর অন্যতম দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন মহিয়সী বাঙালী নারী প্রীতিলতা ওয়েদ্দেদার ওরফে রাণী; খেতাবে ভূষিত হয়েছেন অগ্নিকন্যার। আজকে ২৪ সেপ্টেম্বর তাঁর আত্মহুতির ৮৪তম দিবসে দেশ প্রেমিক তাবত মানুষের পক্ষ থেকে এই মহীয়সী রমণীর প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও প্রণতি জানাই। …..এ বিষয়ে আপনার জিানার আগ্রহ থাকলে নিচের সংকলিত তথ্যের প্রতি আলোকপাত করুন……
  • প্রীতিলতা স্মরণে ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬
  • =================================================
  • (৫) স্মরণোৎসবে বাউল সম্রাট লালন কে জানুন: বাউল সম্রাট লালন শাহের ১২৬ তম তিরোধান দিবস উপলক্ষে আজ (১৬ অক্টোবর, ০১ লা কার্তিক) থেকে তিনদিন ব্যাপী কুষ্টিয়ার শহরতলী (উপজেলা কুমারখালি) ছেঁউড়িয়া লালন মাজার প্রাঙ্গণে শুরু হচ্ছে লালন স্মরণোৎসব।..……….আমার মামার বাড়ি লালনের মাজারের দক্ষিণ পাশে এই ছেঁউড়িয়া গ্রামেই। ছোটবেলায় লালন মাজার প্রাঙ্গণে অবস্থিত লালন লোক সাহিত্য প্রাইমারী স্কুলের ছাত্রও ছিলাম কিছুদিন,আবার ১৯৭৩ থেকে ১৯৮০ সাল অব্দি একটানা আমার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেতে হতো লালন মাজারের পাদপীঠ স্পর্শ করে।  সঙ্গত কারণে লালন আমার হৃদয়ে শক্তভাবে গ্রথিত হয়ে আছে। তাই স্মৃতি নির্ভর আর্কাইভ থেকে আজ শুরু হওয়া লালন স্মরণোৎসব নিয়ে কিছু লিখতে ইচ্ছে হলো। আশা করছি, লালন অনুসন্ধিৎসু আমার ফেসবুক বন্ধুরা একটু হলেও লালন সম্পর্কে আমার এই লেখা থেকে উপকৃৎ হবেন, ঋদ্ধ ও পরিশীলিত হবে লালন বিষয়ক তাদের জ্ঞান ভাণ্ডার।……….. তাহলে বন্ধুরা লালন সম্পর্কে এক্সক্লুসিভ তথ্য জানতে চাইলে নিচের লিঙ্ক থেকে ওয়ার্ড ফাইলটি অপেন করে পড়তে থাকুন। আপনার লালন পিপাসা দুর হবে। বস্তুত: ক্ষণজন্মা এই মানুষটি সম্পর্কে আপনার জানারও দরকার আছে বৈ কি!…………..
  • স্মরণোৎসবে বাউল সম্রাট লালন কে জানুন ১৬ অক্টোবর ২০১৬
  • =================================================
  • (৬) বিশেষ কৃতিত্বের অংশীদার হিসেবে কৃষিবিদ মাহফুজ হোসেন মিরদাহ্ স্যারকে সাধুবাদ জানাই: কৃষিবিদ মাহফুজ হোসেন মিরদাহ আমার অগ্রজ সহকর্মী, আমার এক ব্যাচ সিনিয়র একাডেমিক্যালি এবং চাকুরিতে ।…….২০০৪-০৫ সালের দিকে ডিএই তে চলমান “সমন্বিত উদ্যান উন্নয়ন প্রকল্পে”’র(IQHDP) প্রকল্প পরিচালক ছিলেন খলিলুর রহমান স্যার এবং সিনিয়র মনিটরিং এণ্ড ইভ্যালুয়েশন অফিসার ছিলেন মাহফুজ স্যার।……………… উদ্যানতাত্ত্বিক জ্ঞান সাধারণ কৃষক ও স্টেকহোল্ডারদের মাঝে সম্প্রসারণের লক্ষ্যে সে সময় এই প্রকল্প থেকে “উদ্ভিদের বংশবিস্তার পদ্ধতি(২১.০৯ মিনেটের)” “বৃক্ষরোপণ ও তার পরিচর্যা(১৭.১৯ মিনিটের)”,এবং “ঢাকা শহরের ছাদে বাগান কা্র্যক্রম(১৫.৪০ মিনিটের)” শিরোনামে তিনটি অসাধারণ কারিগরী ডকুমেন্টারী তৈরি করা হয়েছিল; যার একক কৃতিত্ব ছিল মাহফুজ স্যারের; …………….। ২০১৩ সালে আমি তখন মেহেরপুরে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের জেলা অফিসে অতিরিক্ত উপ পরিচালক হিসেবে কর্মরত। উদ্যানতত্বে সমৃদ্ধ মেহেরপুরের বিভিন্ন প্রশিক্ষণে মাহফুজ স্যারের এসব সিডি দেখাতাম। এ সময় কৌতূহল বশত: ২০১৩ সালের ডিসেম্বর সাসের ২৭ তারিখ সন্ধ্যায় মাহফুজ স্যারের এই তিনটি ডকুমেন্টারীর একটা থেকে একটা অংশ কেটে নিয়ে শুধুমাত্র আমের কলম করার পদ্ধতি সম্বলিত ৭.৫৫ মিনিটের খণ্ডাংশ ভিডিওটি ইউটিউবে আপলোড করি ইনটেলেকচুয়াল রাইট ঠিক রেখে…………ঐ ভিডিওটি আজ (০৪.১১.২০১৭) অব্দি 1,273,565 জন ভিজিটরস্ দেখেছেন। সুতরাং মাহফুজ স্যারের এই বিশেষ কৃতিত্ব নিয়েও আমার এই লেখা।..….নিচের লিঙ্ক থেকে এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন…
  • কৃষিবিদ মাহফুজ হোসেন মিরদাহ্ স্যারকে সাধুবাদ জানাই ২২ অক্টোবর ২০১৬
  • ================================================
  • (৭) শিশু পূজা ধর্ষিত হয়নি, ধর্ষিত হয়েছে মানবতা ও প্রিয় স্বদেশ। আইন সংশোধন করে ধর্ষক সাইফুলের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির বিনম্র আহবান সরকার প্রধানের কাছে: ক’দিন ধরে টক অব দ্যা কান্ট্রিতে পরিণত হয়েছে, বিগত ১৮ অক্টোবর দিনাজপুরের পার্বতীপুরে ৫ বছরের শিশু পূজা ধর্ষণের কাহিণী। ধর্ষক, পূজার পিতৃসম ৪২ বছরের “বড় জ্যাঠা” সাইফুল। দেশে বিদেশে ধর্ষণের কাহিণী নতুন বা বিচ্ছিন্ন কোন ঘটনা নয়; তবে এবারে সাইফুল কর্তৃক শিশু পূজা দাসের ধর্ষণের কাহিনীটি এতটাই হৃদয় বিদারক ও রোমহর্ষক যেটার ভয়াবহতা বর্ণনা করার মত কোন উপযুক্ত প্রতিশব্দ বা বাক্য বা বাক্যাংশ কোন দেশের কোন ভাষার অভিধানে আছে বলে আমার জানা নেই। শিশু পূজা এখন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসারত এবং পূজার চিকিৎসার সকল দায়ভার গ্রহণ করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বদান্যতা; তাঁকে সাধুবাদ জানানোর ভাষা আমার জানা নেই। সাথে সাথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার বিনম্র আহবান আইন সংশোধন করে এই পাপিষ্ঠ কুলাঙ্গারের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার।…….এ ব্যাপারে নিচের ফাইল থেকে বিস্তারিত জানুন……
  • ধর্ষক সাইফুলের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই ২৯ অক্টোবর ২০১৭
  • =================================================
  • (৮) আসুন স্বদেশে প্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশী পণ্যের ব্যবহার বাড়াতে সচেষ্ট হই(২৯.১০.২০১৬): “দেশী পণ্য কিনে হই ধণ্য”-এ আমাদের অনেক পুরানা জাতীয় শ্লোগান। ……….. ব্যক্তি থেকে শুরু করে জাতীয় জনগুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন আমাদের প্রায় সবার মধ্যেই দেশী পণ্য অপেক্ষা বিদেশী পণ্য ব্যবহারের প্রাধান্য লক্ষ্যণীয়, তবে মুরগী কেনার ক্ষেত্রে এটার বৈপরিত্য লক্ষ্য করা যায়; বাজারে গিয়ে আমরা ব্রয়লার বা ককরেল না কিনে দেশী মুরগী কিনে থাকি। হাস্যকর মনে হলেও কথাটা সত্য!কার্যত: ব্যক্তি থেকে শুরু করে জাতীয় জীবনের প্রতিটি স্তরে যদি আমরা আমজনতা স্বদেশ প্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশী পণ্য ব্যবহারে সচেষ্ট হই তাহলে অতিদ্রুত বাংলাদেশের চেহারা বদলে যেতে পারে।আমাদের দেশের আবহাওয়া জলবায়ু শস্তা।…..শ্রমশক্তির সুষ্ঠু ব্যবহারের সাথে স্বদেশ প্রেমের সমন্বয় সাধন এ ব্যপারে অন্যতম পথিকৃত হিসেবে কাজ করতে পারে। বাংলাদেশে এখন অনেক নিত্য ব্যবহা্র্য পণ্য সামগ্রী তৈরি হচ্ছে যেটার মান বিদেশী পণ্য অপেক্ষা ভালই নয় অনেক ক্ষেত্রে বেশ উন্নত; পার্থক্য শুধু মানসিকতার। যে কথাটি বিশেষভাবে স্মর্তব্য তা হচ্ছে দেশী পণ্যের অধিকতর ব্যবহারের সাথে সাথে সেটার উৎপাদন খরচ কমবে এবং গুণগত মানও আপনিতেই বেড়ে যাবে। এখন দরকার শুধু সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা ও ব্যাপক প্রচার প্রচারণার। সেইসাথে বিদেশী পণ্য আমদানি নির্ভরতা হ্রাস করা এবং দেশীয় পণ্য সম্প্রসারণকারী প্রতিষ্ঠান সমূহকে অধিকতর লিগ্যাল সুযোগ সুবিধা প্রদান করা।…….এ ব্যাপারে আমার নিজের লেখা প্রতিবেদনের ব্যাপারে আপনার আগ্রহ থাকলে নিজের লিঙ্কের ফাইলটি পড়ুন……..
  • দেশী পণ্যের ব্যবহার বাড়াতে সচেষ্ট হই ২৯ অক্টোবর ২০১৭
  • ================================================
  • (৯) সোশ্যাল মিডিয়াতে লিখতে ভয় পাচ্ছি! ফেসবুক পাঠক আদালতে আগাম “জামিন” আবেদন(০৭.১১.২০১৬): ২০১১ সালের মাঝামাঝি ফেসবুকে আমার অভিষেক হলেও এখানে আমার সরব উপস্থিতি বছর খানেকের মত। এই সময়ের মধ্যে বেশকিছু ফেসবুক পাঠকের অকুন্ঠ ভালবাসা, মাত্রাতিরিক্ত প্রশংসা, আমাকে মানব জীবনের সাথে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত সমসাময়িক এবং ঘটনাবহুল কিছু বিষয় নিয়ে লিখতে সহায়তা করেছে। দেশ বিদেশের কতিপয় বিদগ্ধ পাঠক আমাকে আমার লেখা চালিয়ে যাবার জন্যে নানাভাবে উৎসাহিত করেছেন। কিছু পাঠক তো তাঁদের নিজ দায়িত্বে আমার লেখার সংকলন প্রকাশ করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন।প্রদীপের পাদপীষ্ঠে অন্ধকারের ন্যয় দু’একজন পাঠক আমার লেখার নেতিবাচক সমালোচনা করে লিখেছেন,আমাকে ফোন করে তাদের বিরূপ মনোভাব জানিয়েছেন, কখনো ক্ষুদে বার্তা প্রেরণ করে একহাত নিয়ে নেন।এসব তিক্ত অভিজ্ঞতায় মনঃকষ্ট লাগে, কিন্তু এখন অব্দি হতদ্যোম হয়নি।বস্তুত: পাঠকের মত প্রকাশের পূর্ণ স্বাধীনতার কথা ভেবে আমি সেসব সমালোচনাকে সাদরে গ্রহণ করেছি; ….কিছু সমালোচক ঈর্ষাপরায়ণতার কারণে আমার লেখার গতিকে শ্লথ করতে যেন মরিয়া, বদ্ধপরিকর।এমনিতেই প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে সোশ্যাল মিডিয়াতে মতামত প্রদানের ক্ষেত্রে আমাদের উপরে কিছু আইনী বিধিনিষেধ রয়েছে, সেটাকে মাথায় রেখে স্বীয় চিন্তা চেতনার সমন্বয় করে আমি সব সময় আমার লেখাকে বিন্যস্থ করতে সবিশেষ চেষ্টা করে থাকি।এতকিছুর পরেও যদি সমালোচনার খড়গ আমাকে ধাওয়া করে তাহলে বিনম্র ক্ষমা চাওয়া ছাড়া আর কোন অবকাশ থাকে কী?…….এহেন প্রাত্যহিক ঝুঁকির মধ্যে দিয়ে কল্পিত রঙিন জগতে আমাদের নিরন্তর বসবাস!!……….এতদসত্বেও যদি কখনো কেউ কোনভাবে আমার বিরুদ্ধে এহেন অভিযোগ দায়ের করেন তাহলে সেটা নিছকই আমার অনিচ্ছাকৃত ত্রুটি অথবা আমার আত্মপ্রকাশের দৈন্যতা; তাই এ ব্যাপারে আমার সকল পাঠকদের কাছে বিনম্র ক্ষমা প্রার্থনা এবং আগাম জামিনের আবেদন জানাচ্ছি।তাই আল্লাহ না করুন যদি কখনো এ ধরনের অবস্থার মুখোমুখি হই তাহলে আমার বিদগ্ধ পাঠককূলের জিম্মাদারিতে সেদিন আমার নিশ্চিত মোহমুক্তি ঘটবে বলে ভীষণ আশাবাদি!.…এ ব্যাপারে আমার নিজের লেখা প্রতিবেদনের ব্যাপারে আপনার আগ্রহ থাকলে নিজের লিঙ্কের ফাইলটি পড়ুন……..
  • ফেসবুক পাঠক আদালতে আগাম “জামিন আবেদন ০৭ নভেম্বর ২০১৭
  • ================================================
  • (১০) খ্রিষ্টীয় নতুন বছরের সূচনালগ্নে একজন কৃষিবিদের কৃষি উন্নয়নমূলক ভাবনা!…..“কৃষক, কৃষিবিদ ও এঁদের সহযোগিদের সম্মিলিত প্রয়াশেই আজকের স্বয়ম্ভর বাংলাদেশ”…।এদের চলার পথকে কন্টকাকীর্ণ নয়, কুসুমাস্তীর্ণ করুন।(01.01.2017):স্বাধীনতা অর্জনের সাড়ে চার দশক পরে দেশ আজ বহু ক্ষেত্রে বহুদুর এগিয়েছে। কৃষি, শিক্ষা, বিদ্যুৎ,রাস্তা-ঘাট,ভৌত অবকাঠামো, তথ্য প্রযুক্তিসহ অনেক ক্ষেত্রে দেশের প্রভূত উন্নতি হয়েছে; মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে, বেড়েছে আর্থিক সক্ষমতাও; ঈর্ষণীয় উন্নতি হয়েছে কৃষির সকল সেক্টরে; আর এই উন্নতির অন্যতম পথিকৃৎ হিসেবে কাজ করেছে এদেশের সাধারণ কৃষক এবং এই সাধারণ কৃষককে নিত্য নতুন লাগসই ও টেকসই প্রযুক্তি দিয়ে সহায়তা করেছেন, কৃষিবিদ, ডিপ্লোমা কৃষিবিদ ও তাদের সহযোগিরা ।কৃষির এ উন্নতি অভাবনীয়!!!ফলে খাদ্য ঘাটতির দেশ থেকে বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ম্ভরের দেশে পরিণত হয়েছে।জাতীয় পরিমণ্ডল থেকে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে স্বকীয়তায় স্থান করে নিয়েছে বাংলার কৃষি।দেশ স্বাধীনের অব্যবহিত পরে এ দেশে আবাদযোগ্য জমি ছিল ১ কোটি ৮৫ লক্ষ হেক্টর এবং মোট খাদ্য উৎপাদন ছিল ৯৫ লক্ষ মেট্রিক টন। বর্তমানে সেই আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ কমে দাঁড়িয়েছে ৮৫ লক্ষ হেক্টর অথচ দেশে এখন খাদ্যশস্য উৎপাদন হচ্ছে ৩ গুণেরও বেশি; ভুট্টাসহ এর পরিমাণ প্রায় ৪ কোটি মেট্রিক টন। ১৯৭১ সালে দেশের জনসংখ্যা ছিল সাড়ে ৭ কোটি আর বর্তমানে সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় সাড়ে ১৬ কোটিতে। আবার প্রতি বছর দেশে সংযোগ হচ্ছে ২৪ লক্ষ নতুন মুখ। তা সত্বেও আমাদের কৃষি কিন্তু মুখ থুবড়ে পড়েনি; মাথা উচুঁ করে সগৌরবে চলমান রয়েছে।কৃষিতে বাংলাদেশের সাফল্য ঈর্ষণীয়!! জনসংখ্যা বৃদ্ধি, কৃষি জমি কমতে থাকার সাথে সাথে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বন্যা, খরা, লবণাক্ততা ও বৈরী প্রকৃতিতেও খাদ্যশস্য উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে অনন্য উদাহরণ। ধান, গম ও ভুট্টা বিশ্বের গড় উৎপাদনকে পেছনে ফেলে ক্রমেই ‍দুর্দান্ত গতিতে এগিয়ে চলছে বাংলার কৃষি।উন্নতি হয়েছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সক্টেরে।…….এ ব্যাপারে আমার নিজের লেখা প্রতিবেদনের ব্যাপারে আপনার আগ্রহ থাকলে নিজের লিঙ্কের ফাইলটি পড়ুন……..
  • কৃষক, কৃষিবিদ ও এঁদের সহযোগিদের সম্মিলিত প্রয়াশেই আজকের স্বয়ম্ভর বাংলাদেশ।০১ জানুয়ারী ২০১৬
  • ================================================
  • (১১) আমেরিকা প্রবাসী জিগিরী বান্ধবী শিউলীর ছেলের বউভাতে সস্ত্রীক অংশগ্রহণ করত: হ্যাপী নিউ ইয়ারে(২০১৭ খ্রি.) অন্যরকমের হ্যাপিনেস অনুভব করলাম(02.01.2017): কৃষিবিদ দিলরুবা শিউলি, আমার ময়মনসিংহস্ত বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বান্ধবী।  বিশ্ববিদ্যালয়ের সেশন জট সহ টানা ১৯৮৯’র শেষভাগ অব্দি আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ছিলাম। ২৫ অক্টোবর (১৯৮৯) আকস্মিকভাবে, সড়ক ও জনপথে কর্মরত প্রকৌশলীকে বিয়ে করে শিউলী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সম্পর্কের ইতি টানে আর আমি ৮ম বিসিএস পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ২০ ডিসেম্বর,১৯৮৯ তে কৃষি ক্যাডারের চাকুরিতে যোগদানের সাথে সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রত্ত্ব হতে মুক্তি লাভ করি । সেই থেকে আমার ও শিউলির সাথে সকল প্রকার যোগাযোগ নেটওয়ার্ক বিছিন্ন হয়ে যায়। ইত্যবসরে শিউলি ২০০৪ সালে সপরিবারে পাড়ি জমায় স্বপ্নের দেশ আমেরিকাতে। ভার্চুয়াল ওয়ার্ল্ডের বদৌলতে বছর খানেক আগে ওর সাথে আবার বিছিন্ন নেটওয়ার্ক রি-কানেকটেড হয়। নিটল নিষ্কুলষ চরিত্রের আপাদমস্তক ভাল মানুষ, শিউলির সাথে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির কল্যাণে আমার কর্মজীবী স্ত্রীরও বন্ধু হয়ে যায়। ফলে নাছোড়বান্দা শিউলীর প্রকৌশলী ছেলে শিহাব শারারের বিয়েতে সরব উপস্থিতির জন্য শিউলির আকূল ও আন্তরিক অভিব্যক্তির পুনঃ পুনঃ অনুরোধ প্রত্যাখান না করতে পারার কারণেই ঢাকাতে আমাদের আগমন। বিয়ের সবগুলো পর্বে উপস্থিত হওয়ার আমন্ত্রণ থাকলেও শেষতক গতকালের পর্বে হাজির হওয়ার ব্যাপারে আগাম সম্মতি প্রদান করেছিলাম।পূর্ব পরিকল্পনানুসারে গতকাল ভোরে স্রেফ শিউলির ছেলের বিয়ে উপলক্ষ্যেই ঢাকাতে আমাদের সরব উপস্থিতি।প্রসঙ্গত বলে রাখি, মান অভিমান করে অনেক ক’টা বছর আমার তথ্য প্রযুক্তিবিদ সহোদর ছোটভাই কামরুজ্জামান এবং আমার স্ত্রীর ছোটখালার ঢাকাস্থ বাসাতে যাওয়া হয়না । আবার শিউলীর ছেলের বৌভাত অনুষ্ঠানের অদূরে নিজফ্লাটে বসবাস করে আমার ছোটভাই। তাই ভাবলাম মান অভিমানকে নির্বাসনে দিয়ে বছরের শুরুতেই আজ ছোটভাই ও ছোটখালার বাসায় যাব। এসব কাজে বরাবরই আমার স্ত্রী আমাকে ইতিবাচক সাড়া দেয়। যে কথা সেই কাজ! ……এ নিয়ে হৃদয়গ্রাহী প্রতিবেদন দেখেতে নিচের লিঙ্কে যান….
  • বান্ধবী শিউলির ছেলের বিয়েতে ০১ জানুয়ারী ২০১৭
  • ================================================
  • (১২)জি. এম ডায়েট অনুসরণ করে ৭ দিনে ৭ কেজি নয় ৪ কেজি ওজন কমানো সম্ভব। প্রমাণিত সত্য। পরীক্ষা প্রার্থনীয়।(১৪.০১.২০১৭ খ্রি.):……… জি এম বা General Motors হচ্ছে আমেরিকার একটা নামী অটোমোবাইল কোম্পানী তাদের ভিশন হচ্ছে, “General Motors is a global automotive company united by a single purpose:To earn customers for life. Earning customers for life is the foundational promise of General Motors.” গোটা বিশ্বের ৬টি মহাদেশে General Motor‘র ২ লাখের অধিক কর্মচারী কর্মরত আছে। কোম্পানীটি তাদের কর্মচারীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্যে সদা চেষ্টিত। ফলে তাঁদের বিশেষজ্ঞমণ্ডলী অনেক গবেষণা করে কিছু ডায়েট প্লান তৈরি করেছে, সেটাই জি এম ডায়েট প্লান হিসেবে পরিচিত।জি.এম ডায়েটের মূলমন্ত্র হলো ৭ দিন কার্যত: ফল সবজি খেয়ে কাটালে ৭ দিন ৭ কেজি নয়, ৪ কেজি ওজন কমানো সম্ভব। তবে যাদের শরীরের ওজন অনেক বেশি তাদের ওজন ৭ কেজি কমানো সম্ভব।………. এ ব্যাপার বিস্তারিত জানুন………
  • জিএম ডায়েট
  • =================================================
  • (১৩)ভুলে ভরা পাঠ্যবই ও দেশের সামগ্রিক শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে আমার স্থূল ভাবনা!(১৯.০১.২০১৭): নতুন খ্রিষ্টীয় ২০১৭ বছরের শুরুতে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার উপরে একটা বড় ধরনের আঘাত এসে শীতের শীতল পরশকে অনেকখানি উষ্ণ করে তুলেছে। ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া সরব রয়েছে ভুলে ভরা পাঠ্য পুস্তকের আলোচনা, সমালোচনা আর পর্যালচনায় নিয়ে; যার পরশ সচেতন সবার হৃদয় মনকে নাড়া দিয়েছে। এ বছর যে পরিমাণ ভুল তথ্য সমৃদ্ধ পাঠ্যবই বাজারে এসেছে এটাকে মুদ্রণ জনিত প্রমাদ বলে চালানো সত্যিই কষ্টকর! কখনো বানান ভুল, কখনো তথ্য বিভ্রাট, কখনো অর্থহীন ছবি সংযোজন, ইতিহাস বিকৃত করার রয়েছে বড় ধরনের অভিযোগ, সাম্প্রদায়িক ও ধর্মীয় বৈষম্যমূলক বিষয় অন্তর্ভুক্তি যা নবীন শিক্ষার্থীদের সাম্প্রদায়িক ও কূপমণ্ডূক বানাবে বলে সতর্ক করেছেন বিশিষ্ট নাগরিকেরা, গুরুত্বপূর্ণ ও প্রগতিশীল লেখকদের লেখা ব্যতিরেকে মৌলবাদীদের সাথে আপোষরফা সহ রয়েছে এন্তার অভিযোগ। …………….বিস্তারিত জানতে নিচের ফাইলটি দেখুন……
  • ভুলে ভরা পাঠ্য বই। ১৯ জানুয়ারী ২০১৭
  • ================================================
  • (১৪) ফাগুনের রাঙা আভায় সিক্ত হয়ে বিশ্ব ভালবাসা দিবসের এই দিনে মানুষের মানবীয় গুনাবলী বিকশিত হোক।(১৪.০২.২০১৭): উৎসব প্রিয় আর বন্ধু বৎসল বাঙালী জাতির জীবনে গতকাল এবং আজ দুটি বিশেষ দিন। এই দ্বিবিধ দিনের সাথে নিবিড় যোগাযোগ বস্তুত নতুন প্রজন্মের তরুণ তরুণীদের।ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশে ঋতুরাজ বসন্তের প্রভাব অনাদিকাল থেকে প্রবাহমান থাকলেও হালে এটা নতুন প্রজন্মের কাছে ভিন্ন ধরনের উৎসব প্রিয়তা পেয়েছে।স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে আশির দশকের মধ্যভাগে এসে সাংবাদিক শফিক রেহমানের হাত ধরে বিশ্ব ভালবাসা দিবসের (Valentine’s day ) জনপ্রিয়তার পারদ উঠতে শুরু করে। এখন সেটা দেশের তরুণ প্রজন্মের কাছে মনোরম উৎসব হিসেবে সাড়ম্বরে পালিত হচ্ছে।……..বিস্তারিত জাতের নিচের ফাইল খুলুন……..
  • বসন্ত ও ভালবাসা দিবসের শুভেচ্ছা ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭
  • =================================================
  • (১৫) মহান একুশ উপলক্ষে ভাষা সৈনিক, ভাষাবিদ লেখিয়ে এবং নব প্রজন্মের বঙ্গ সন্তানদের নিয়ে আমার ত্রিমাত্রিক ভাবনা।(২১.০২.২০১৭খ্রি.):……………রাত পোহালে প্রভাত ফেরির মাধ্যমে বাঙালী জাতি বিনম্র শ্রদ্ধায় ভাষা শহীদদের প্রতি সম্মান জানিয়ে শহীদ বেদিতে পুষ্পমালা অর্পণ সহ এতদসংক্রান্ত বিভিন্ন জাতীয় ও সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ করে এই দিনটি সাড়ম্বরে পালন করবে। …………………কিন্তু প্রদীপের পাদপৃষ্ঠে অন্ধকারের ন্যয়, সত্যি সত্যিই যে ভাষার জন্যে আমাদের এই বিরল এবং একমাত্র আত্মহুতি, যে ভাষার লড়াইয়ের বীরত্ব গাঁথাকে সম্মান দেখিয়ে শ্রদ্ধা জানাচ্ছে আন্তর্জাতিক অঙ্গন; বস্তুত: সেটার উদ্দেশ্যে ও লক্ষ্যের সাথে আমরা স্ব স্ব অবস্থানে থেকে কতটা প্রণতি জানাতে পেরেছি, সে বিশ্লেষণ করা বোধকরি এখন সময়ের দাবী! বাংলা ভাষার প্রতি আমাদের দরদও যেন ফরমাল আর উৎসব নির্ভর হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখন কাউকে যদি বলা হয় কবে কখন কিভাবে মহান একুশে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেল, এর জন্যে কারা কিভাবে কাজ করেছেন? আমার বিশ্বাস নতুন পুরান কোন প্রজন্মের খুব বেশী কেউ এটার সুদত্তর দিতে পারবেন না! তাহলে এর জন্যে দায়টা কার? এসব নিয়ে কী আমরা কেউ কখনো ভেবে দেখেছি কী ? একজন সচেতন বাঙালী হিসেবে এ বিষয় কেন্দ্রিক আমার সাদামাটা ভাবনার কিছু কথা আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাইছি মাত্র।………………………….বিস্তারিত দেখতে নিচের ফাইল দেখুন………..
  • ১৫ আমার ত্রিমাত্রিক ভাবনা ২১ ফ্রেব্রুয়ারী ২০১৭
  • =================================================
  • (১৬) রূপসী বাংলার অমিত সম্ভাবনার পর্যটন শিল্পকে ঢেলে সাজানোর লক্ষ্যে কতিপয় প্রস্তাবনা।(২৭.০৪.২০১৭) :……..বরাবরই আমি ভ্রমণ পিয়াসী একজন মানুষ, সুযোগ পেলে সুযোগের সদ্ব্যবহারে কার্পণ্য করিনা। এবারেও তেমন একটা সুযোগ আমার দ্বারে কড়া নাড়তেই ত্বরিত সেই সুযোগ গ্রহণে ব্রতী হয়ে সম্প্রতি রূপসী বাংলার অপরূপ শোভা দেখে ফিরলাম, যার বেশির ভাগ স্থানেই ইতোপূর্বে কখনো সেভাবে যাওয়া বা দেখার সুযোগ হয়নি।প্রাণমন ভরে অবলোকন করলাম সিলেটের জলকেলির সৌন্দর্য্যময় লালাখাল ও পাথরের বিছানাখ্যাত বিছানাকান্দি টুরিস্ট স্পট। প্রাকৃতিক বন জঙ্গল আর বন্য প্রাণীর অভয়ারণ্য খ্যাত মৌলভীবাজারের লাউয়াছড়া। রাঙামাটির রাঙা আভায় রঞ্জিত সীমান্তবর্তী পাহাড় মেঘের লুকোচুরির খেলার মাঠ সাজেক রিসোর্ট। খাগড়াছড়িতে প্রকৃতির আপন মহিমায় গড়ে ওঠা পাহাড়ের গুহা আলুটিলা রিসোর্ট। বান্দরবানের নীলগিরি , নীলাচল, চিম্বুক পাহাড়, শৈল প্রপাত,মেঘলা।কক্সবাজার সী বীচ, সেন্টমার্টিন, ছেড়াদ্বীপ প্রভৃতি নৈসর্গিক স্থান সমূহ।এসব প্রাকৃতিক শোভার নবরূপ দেখে ভাল লাগলো, মুগ্ধ হলাম, হৃদয়মন উৎসারিত হলো ও কর্মস্পৃহা উদ্দীপ্ত হলো। সাথে সাথে একরাশ হতাশাও আমাকে আহত করলো অপার সম্ভাবনা মণ্ডিত বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের দুরবস্থা দেখে।সরু পথে ইজি বাইকে চড়ে আর খালপাড়ের পিচ্ছিল কর্দমাক্ত নদী ঘাট বেয়ে এবং দেশী নৌকায় চেপে সিলেটের লাল খালের শেষপ্রান্তে খালের পানিতে নেমে সেটার নৈসর্গিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হলেও সেখানে সরকারি সেবার অনুপস্থিতিতে বড্ড কষ্ট পেলাম। একই চিত্র সিলেটের বিছানাকান্দির। শুকনা মৌসুমে বিছানাকান্দিতে পুলকিত হৃদয়ে আর আন্দোলিত মনে একবার গেলেও সেখান থেকে ফিরে আসার সময় রাস্তা ঘাট আর অব্যবস্থাপনার চিত্র দেখে অবচেতন মনে আপনার অশ্রু বিগলিত হতে বাধ্য।মৌলভীবাজারের লাউয়াছড়াতে যা কিছু আছে সেটার সবটুকুই প্রকৃতির দয়া দাক্ষিণ্যের উপরে নির্ভর করে। বিশাল অরণ্যে প্রবেশ করে আপনার দিকভ্রম হতে বাধ্য, সেখানে কর্মরত অন পেমেন্ট সরকারি গাইডের নির্দেশনাও সন্তোষজনক মনে হয়নি !খাগড়াছড়ির আলুটিলার প্রাকৃতিক গুহায় অবহেলার আঁচড় প্রতিটি পরতে পরতে।রাঙামাটির সাজেক রিসোর্টে যেতে হয় স্থানীয় চাঁদের গাড়িতে চড়ে, নেই কোন সরকারি শকট,…………কার্যত: বান্দরবানের প্রতিটি প্রাকৃতিক স্থাপনা অসাধারণ হলেও সেখানে সরকারি সুযোগ সুবিধা ও যোগাযোগের দেখা মেলেনি, স্থানীয় চাঁদের গাড়িতে করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বান্দরবান চলাচল করতে গেলে অনেক হাই ফোবিয়া সম্পন্ন নর-নারীর শরীরের অভ্যন্তরে অবস্থিত প্রাকৃতিক শ্যালো মেশিন অটো স্টার্ট হয়ে তাদেরকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলতে পারে।কক্সবাজারের সেই প্রাকৃতিক ঝাউবনের সারি এখন বিশালায়তনের ভবনের কবলে পড়ে নান্দনিকতা হারাতে বসেছে !………………..কজন সাধারণ ভ্রমণ পিয়াসী মানুষ হিসেবে আমার স্থূল মূল্যায়নে বাংলাদেশের পর্যটনে শিল্প সম্প্রসারণে যা যা করা যেতে পারে, সে সম্পর্কে কিঞ্চিত ধারণা দিতে চাইছি মাত্র:…………..আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যথাযথ সরকারি পৃষ্টপোষকতা পেলে রাঙামাটির সাজেক ভ্যালি খুব সহজেই ট্রাম্প করতে পারে ভারতের বিশ্বখ্যাত টুরিস্ট পয়েন্ট দার্জিলিং কে।পৃথিবীর সর্ববৃহৎ সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার পেছনে ফেলতে পারে থাইল্যণ্ডের পাতায়া বীচ ও চীনের ইস্টার্ণ চায়না সী বীচ কে। খাগড়াছড়ির আলুটিলা ছাড়িয়ে যেতে পারে চীনের গঞ্জাই গুহাকে।আমাদের সেন্টমার্টিনের অসাধারণ নান্দনিকতা পদাঘাত করতে পারে চীনের শাওমেন সিটি সংলগ্ন মিউজিক আইল্যাণ্ডকে। এমনি আরো কত কী……………..বিস্তারিত দেখতে নিচের ফাইল দেখুন………..
  • ১৬ পর্যটন শিল্পকে ঢেলে সাজানোর দাবী ২৭ এপ্রিল ২০১৭
  • =================================================
  • (১৭) হৃদয়ে রবি ঠাকুর এবং স্মৃতিতে শিলাইদহের রবীন্দ্র কুঠি। (০৮.০৫.২০১৭): আজ বিশ্বকবি বরি ঠাকুরের ১৫৬তম জন্ম জয়ন্তী। বাংলাদেশ, ভারত সহ বিশ্বের অসংখ্য স্থানে সাড়ম্বরে, কোথাও অনাড়ম্বরে পালিত হচ্ছে সাহিত্যে নবেল বিজয়ী প্রথম বাঙালী বিশ্বকবি রবি ঠাকুরের জন্ম জয়ন্তী, শ্রদ্ধা নিবেদন করছেন সর্বস্তরের প্রগতিশীল ঘরানার নারী পুরুষ। তাঁর জীবানালেখ্য নিয়ে স্মৃতিচারণ করছেন বিশ্বের লক্ষ কোটি আম জনতা।রবীন্দ্রনাথকে গুরুদেব, কবিগুরু ও বিশ্বকবি নানা অভিধায় ভূষিত করা হয়। বহুধা গুণে গুনান্বিত ছিলেন এই মহাকবি। তিনি একাধারে অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক। তাঁকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়।প্রগতিবাদী ঘরানোর জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনের আপামর জনতার সাহিত্যকাশে কবি গুরু একজন উজ্জ্বল নক্ষত্র সর্বোপরি একটা আইকনও বটে, রয়েছে তাঁর এক বর্নাঢ্য অতীত ও সুবিশাল গৌরবোজ্জ্বল পারিবারিক ঐতিহ্য। তাই ক্ষণজন্মা এই প্রবাদ পুরুষের জ্ঞান গরিমা ও লেখনী শৈলীর বিশ্লেষণ করা আমার মত অতি সাধারণের পক্ষে কতকটা ভষ্মে ঘি ঢালারই নামান্তর । একজন আপাদমস্তক প্রগতিবাদী বাঙালী হিসেবে শুধু তাঁকে স্মরণ করে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা ও প্রণতি জানাতে পারি এবং তাঁর সাহিত্য কর্ম, আবাস, নিবাস ও ব্যক্তিজীবন নিয়ে সংকলিত তথ্যের ভিত্তিতে কিছু স্মৃতিচারণ করতে পারি মাত্র।……………..বিস্তারিত দেখতে নিচের ফাইল দেখুন………..
  • ১৭ হৃদয়ে রবি ঠাকুর ০৮ মে ২০১৭
  • ================================================
  • (১৮)বিশ্বের সবচে সৌখিন ধনকুবের বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত মুসা বিন শমসেরের বর্ণাঢ্য জীবন নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্যমালা।(১২.০৫.২০১৭):..………ইতিবাচক – নেতিবাচক রহস্যময়তার বাতাবরণে যা কিছুই থাক না কেন তিনি যে বিশ্ব সেরা ধনীদের মধ্যে অনেক বেশী সৌখিন জীবন যাপন করেন তাতে কোন সন্দেহ নেই। মুসা বিন শমসের ওরফে প্রিন্স মুসা কিভাবে এত বিশাল বিত্ত বৈভবের মালিক হলেন? এসব সম্পদ বৈধ না অবৈধ সেটার বিশদ বিশ্লেষণ আমাদের কাজ নয়, বরং আমরা তাঁর সৌখিন আর বর্ণাঢ্য জীবন নিয়ে কিছু জেনে নিতে পারি। ফরিদপুরের নগরকান্দায় ১৯৪৫ সালের ১৫ অক্টোবর জন্ম নেন এই ক্ষণজন্মা ধনকুবের। চার ভাই এবং দুই বোনের মাঝে তিনি পিতা-মাতার তৃতীয় পুত্র সন্তান। তার বাবা শমসের আলী মোল্লা স্থানীয় ব্রিটিশ সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তা ছিলেন। মুসা বিন শমসের নামে এখন পরিচিত হলেও তার নাম এ ডি এম (আবু দাউদ মোহাম্মদ) মুসা।ক্যালিফোর্নিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে তিনি উচ্চতর ডক্টরেট ডিগ্রী অর্জন করেন। বাংলাদেশে তিনি জনশক্তি রপ্তানি প্রতিষ্ঠান ড্যাটকো গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক।২০১২ সালের এক তথ্যানুসারে তিনি প্রায় ১ লাখ কোটি টাকার (১২ বিলিয়ন ডলার) মালিক।প্রিন্স মুসা ও কানিজ ফাতেমা দম্পত্তির তিনটি বুদ্ধিদীপ্ত ও মেধাবী সন্তান রয়েছে। ওরা হলেন জাহারা বিনতে মুসা ন্যান্সী, হাজ্জাজ বিন মুসা ববি ও আজ্জাত বিন মুসা জুবি। এদের প্রত্যেকেই যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেছেন। ন্যান্সী বিয়ে করেছেন শেখ ফজলে ফাহিমকে। অক্সফোর্ড স্কলার ববি বিয়ে করেছেন ব্যারিস্টার রাশনা ইমামকে। আর জুবি বিয়ে করেছেন সুমী নাসরিনকে।হাজ্জাজ বিন মুসা ববি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রপতি এইচ এম এরশাদের বিশেষ উপদেষ্টা হিসেবে অনেকদিন নিয়োজিত ছিলেন। তিনি বর্তমানে সাবেক রাষ্ট্রপতি কর্তৃক জাতীয় পার্টি ছেড়ে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক দল নামে একটা নতুন দল গঠনের চেষ্টায় রত আছেন।ববি আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিমের জামাই। সেই সুবাধে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাও তাঁর আত্মীয়!!সাধারণভাবে তিনি একজন বাংলাদেশী ব্যবসায়ী ও শিল্পপতি; যাকে বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানির জনক হিসেবেও মনে করা হয়ে থাকে। তিনি ১৯৭০ ও ১৯৮০-এর দশকে আন্তর্জাতিক ভাবে অস্ত্র সরবরাহকারী হিসেবেও ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছিলেন।……………..বিস্তারিত দেখতে নিচের ফাইল দেখুন………..
  • ১৮ ধনকুবের মুসা বিন শমসের ১২ মে ২০১৭
  • ===============================================
  • (১৯) অবিমিশ্র প্রতিক্রিয়ায় মা দিবস।দৃঢ় বিশ্বাস ও আস্থার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হোক মা ও সন্তানের পারস্পারিক সম্পর্ক! (১৪.০৫.২০১৭): …..আজ মে মাসের ২য় রবিবার; বিশ্বের অনেক দেশের মত আমাদের দেশেও সাড়ম্বরে কোথা অনাড়ম্বরে বা ঘরোয়াভাবে পালিত হচ্ছে মা দিবস। বিশ্বের সচেতন সু সন্তান তাঁদের মঙ্গলময়ী মা’কে সম্মান জানাচ্ছে, জানাচ্ছে হৃদয়ের সবটুকু মাধুরি মিশিয়ে তাঁদের শ্রদ্ধার অঞ্জলি। মাকে শ্রদ্ধা আর সম্মান জানানোই মা দিবসের অন্যতম উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য ।…………সন্তানের প্রতি মা’র মমত্ববোধ নিয়ে ; সন্তান জন্মদানে দশ মাস দশ দিন পেটে ধরে মা যে প্রাণান্তকর কষ্ট স্বীকার করেন, সে সবের সাথে কোন কিছুরই তুলনা চলে না ।সেজন্যে মা’কে নিয়ে বিশ্বের তাবদ ভাষার মত বাংলা ভাষায় প্রাঞ্জল শব্দ শৈলীর সমন্বয়ে অনেক গদ্য পদ্য সাহিত্য রচিত হয়েছে, প্রকাশ করা হয়েছে মায়ের প্রতি প্রণতি, জানানো হয়েছে শ্রদ্ধা। কিন্তু পিলসুজের পাদপৃষ্ঠে অন্ধকারের ন্যয় যখন আমরা এই সমাজে মা নামক কিছু তথাকথিত রমনীর দেখা পাই, যারা তাদের সন্তানের প্রতি ন্যূনতম দায়িত্ব পালন করেনা কোনকালে। নিজের জৈবিক তাড়না চরিতার্থ করার জন্যে দুগ্ধপোষ্য সন্তানকে ছেড়ে যেতে এতটুকু কুন্ঠা বোধ করে না; ব্যাভিচারকে পূঁজি করে ছলে বলে কৌশলে মা তার সন্তানকে গলাটিপে বা কুপিয়ে বা নানা অপকৌশলে হত্যা করে থাকে, তখন সেইসব মায়ের প্রতি কেমন ভক্তি শ্রদ্ধা আসতে পারে সেটা একটু ভাববার বিষয় অাছে বৈ কি?অন্যদিকে কুমারী মাতার সন্তান বড় হয়ে যখন তার জন্ম বৃত্তান্ত জানতে পারে তখন তার মায়ের প্রতি বা সেই তথাকথিত বাবার প্রতি কতটা প্রণতি জানাতে পারবে সেটা একটা অনন্তর জিজ্ঞাসা?একইভাবে, নিষিদ্ধ পল্লীতে বসবাসরত গণবধূদের সন্তানেরা বড় হয়ে তাদের মাকে আজকের মা দিবসে কতটা শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারবে জানিনে। যদিও বৈধভাবে আজও গণিকাবৃত্তিকে নিবন্ধিত করা হচ্ছে। অথচ এই সমাজের তথিকথিত ‘ভদ্দেনোকেরা’ তাঁদেরকে গণবধূ, গণিকা, পতিতা বে….., …..গী,…,…টি বলে গালি দিতে এতটুকু কুন্ঠাবোধ করে না।……………..বিস্তারিত দেখতে নিচের ফাইল দেখুন………..
  • ১৯ অবিমিশ্র প্রতিক্রিয়ায় মা দিবস ১৪ মে ২০১৭
  • =================================================
  • (২০) আমার চোখে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দর্শিত পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটা।(২২.০৫.২০১৭):.……..ভ্রমণ পিয়াসী আমি বরাবরই কোথাও গেলে ভ্রমণকৃত স্থানটি একটু ভালভাবে দেখতে চেষ্টা করি। কুয়াকাটার ক্ষেত্রে সেটার ব্যর্তয় হয়নি। তাই আমার প্রিয় পাঠককূলের জন্যে এ বিষয়ে একটুখানি লিখতে ইচ্ছে। আশা করছি কুয়াকাটা নিয়ে আমার এই এক্সক্লুসিভ ফিচারটি, কুয়াকাটার উপরে একটা আপডেট তথ্য পেতে সকলকে সহায়তা করবে।কুয়াকাটা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের একটি সমুদ্র সৈকত ও পর্যটন কেন্দ্র। পর্যটকদের কাছে কুয়াকাটা “সাগর কন্যা” হিসেবে পরিচিত। ২২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সমুদ্র সৈকত বিশিষ্ট কুয়াকাটা বাংলাদেশের অন্যতম নৈসর্গিক ও বিনোদন স্পট। এটি বাংলাদেশ তথা দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে একমাত্র সৈকত যেখান থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দুটোই দেখা যায়।পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার মহিপুর থানার লতাচাপলী ইউনিয়নে কুয়াকাটা অবস্থিত। ঢাকা থেকে সড়কপথে এর দূরত্ব ৩৮০ কিলোমিটার, বরিশাল থেকে ১০৮ কিলোমিটার।কুয়াকাটা নামের পেছনে রয়েছে আরকানদের এদেশে আগমনের সাথে জড়িত ইতিহাস। ‘কুয়া’ শব্দটি এসেছে ‘কুপ’ থেকে।……………..বিস্তারিত দেখতে নিচের ফাইল দেখুন………..
  • ২০ সস্ত্রীক কুয়াকাটা দর্শন ২২ মে ২০১৭
  • ============================================
  • (২১) জটিল রসায়নের আর্বতে রমণীবল্লব রজনী নায়কের কামলীলার কথকতা! (২৪.০৫.২০১৭):……….বেশ কিছুদিন যাবত টক অব দ্যা কান্ট্রিতে চাউর হয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল আকারে ছড়িয়ে পড়েছে, আপন জুয়েলার্সের সত্বাধিকারী অগাধ ধন সম্পত্তির মালিক দিলদার আহমেদ সেলিমের গুণধর তনয় সাফায়েত আহমেদের নিষিদ্ধ কামলীলা উপ্যাখান ফিরিস্তির কথকতা! দোষ করেছে পুত্র কিন্তু সেটার এখন খেসারত দিতে হচ্ছে বাবাকে! প্রশ্ন উঠছে বাবার বৈধ জুয়েলারি ব্যবসার অন্তরালে সোনা চোরাচালানের এক বড় সিন্ডিকেটের সাথে সম্পৃক্ততা নিয়ে। একে একে বেরিয়ে আসছে সাফায়েত পিতা দিলদার সাহেবের অন্ধকার জীবনের জটিল অধ্যায়ের রসালো খবরাখবর। বনানীর বিলাসবহুল ফোর স্টার হোটেল রেইনট্রি’র ব্যবসায়িক বৈধতা এখন চ্যালেঞ্জের মুখে; বেরিয়ে আসছে রেইনট্রি হোটেল মালিক সাংসদ হারুণ সাহেবের বিত্ত বৈভবের অস্বচ্ছতার খবরাখবর; সাফায়েতের রমনলীলার ডজন ডজন দেশজ সেলিব্রিটি সঙ্গীনির খবর, এমনি আরো কত কী?অবস্থা দেখে আমার মনে একটা জটিল রাসায়নিক বিক্রিয়া শুরু হয়েছে, সেটাই আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাইছি মাত্র, তাতে আর কিছু না হোক আপনারা অন্ততঃ ব্রেইন স্ট্রর্মিং’র কিছু খোরাক পাবেন বৈ কি!.…………….বিস্তারিত দেখতে নিচের ফাইল দেখুন………..
  • ২১ আপন জুয়োলার্সের মালিক তনয়ের কামলীলা ২৪ মে ২০১৭
  • =============================================
  • (২২) বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবসে আপনার ইচ্ছে শক্তিকে দৃঢ় করে ধুমপান ত্যাগ করুন।(২১.০৫.২০১৭): আজ বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস(World No Tobacco Day)। ……… এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য করা হয়েছে “তামাক: উন্নয়নের অন্তরায়”(Tobacco- a threat to development)। ধুমপান এবং তামাক যারা নিয়মিত সেবন করে তারা শুধু তার নিজের শরীরের উৎকর্ষ সাধনকেই ব্যহত করে না, প্রকারন্তরে এটা সমাজ দেশ এবং বৈশ্বিক উন্নয়নকেও বাঁধাগ্রস্থ করে। ……………..
    তামাক এবং বিড়ি সিগারেটের ধোঁয়ায় ৭ হাজারের বেশি ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ রয়েছে। যার মধ্যে ৭০টি রাসায়নিক পদার্থ সরাসরি ক্যান্সার সৃষ্টিতে সক্ষম। এর মধ্যে নিকোটিন, কার্বন মনোক্সাইড, হাইড্রোজেন সায়ানাইড, বেনজোপাইরিন, ফরমালডিহাইড, এমোনিয়া, পোলোনিয়াম উল্লেখযোগ্য। মানব মৃত্যুর শতকরা ৬৩% অসংক্রামক রোগ এবং তার মধ্যে একমাত্র দায়ী হচ্ছে তামাক ও তামাকজাত দ্রব্য।বিশ্বব্যাপী প্রতি ১০ জনে ০১ জনের মৃত্যুর কারণ হিসেবে সরাসরি তামাককে দায়ী করা হয়। শরীরের এমন কোন অঙ্গ খুঁজে পাওয়া যাবে না, যেখানে তামাক জাতীয় দ্রব্য সেবন ক্ষতি করে না। তবে এদের প্রধান আক্রমণস্থল হলো; হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস ও ব্রেইন; ফলশ্রুতিতে হৃদরোগ, ব্রংকাইটিস, স্ট্রোক ও ক্যান্সারের মত রোগ দেখা দেয়। দেশে বিদেশে যত রোগী ক্যান্সারে মারা যায় তাদের মধ্যে ২২% মারা যায় ফুসফুসের ক্যান্সারে, যার অন্যতম কারণ ধূমপান।…………….বিস্তারিত দেখতে নিচের ফাইল দেখুন………..
  • ২২ ধুমপানের সাত সতেরো ৩১ মে ২০১৭
  • =================================================
  • (২৩) বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও জলবায়ুর পরিবর্তন : কারণ ও করণীয় (১১ জুন ২০১৭):…………যারা আমাদের বয়স অর্ধ শতাব্দী পার করেছি তারা একটু লক্ষ্য করলেই বুঝতে পারবো, ছোটবেলার আবহাওয়া অপেক্ষা এখন আবহাওয়ার অনেক বৈপরিত্য লক্ষ্য করা যায়। গ্রীষ্মে এখন তীব্র তাপদাহ চলে যা আগের দিনে অতটা প্রখর ছিলনা। শীতকালে যতটা শীত ছোটবেলায় অনুভব করেছি সেটা এখন আর নেই, এখন শীতকালের পরিধি বেশ খানিকটা সীমিতও হয়ে পড়েছে। ঝড়, জলোচ্ছ্ববাস, মরুকরণ আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে দাাঁড়িয়েছে। বস্তুত: এরই সবই হচ্ছে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি সহ জলবায়ুর নানান পরিবর্তনের ফলে। এই বৈশ্বিক পরিবর্তনের অশনি সংকেত আমাদের জন্যে এক ভয়াবহ পরিবেশ বিপর্যয়ের বার্তাবাহকও বটে! তাই এই বিষয়ে সচেতন সবারই সম্যক ধারণা এবং করণীয় সম্পর্কে জানা আবশ্যক।পরিবেশ বিপর্যয়ের প্রধান প্রধান কারণসমূহ:…………….বিস্তারিত দেখতে নিচের ফাইল দেখুন………..
  • ২৩ বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও জলবায়ুর পরিবর্তন ১১ জুন ২০১৭
  • =============================================
  • (২৪) দেশের ঈর্ষণীয় উন্নয়নকে সামগ্রিক উন্নয়নে রূপান্তরের লক্ষ্যে করণীয়! (০৭.০৭.২০১৭):  সরকার আসে, সরকার যায়। কোন সরকারের শাসনামলে দেশের প্রভূত উন্নতি হয় আবার কোন সরকারের শাসনকালে সেটা সেভাবে হয়না। উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় বর্তমান সরকারের শাসনামলে বহুধা ক্ষেত্রে দেশের ঈর্ষণীয় উন্নতি হয়েছে। উন্নতি হয়েছে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে, উন্নতি হয়েছে ব্যক্তি পর্যায়ে, অার্থিক সক্ষমতা বেড়েছে, তার সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে মানুষের ক্রয় ক্ষমতা।
    এতদ্সত্বেও সামগ্রিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে আমাদেরকে এখনো অনেকটা পথ পাড়ি দিতে হবে; নইলে উন্নয়নের পূর্ণ সফলতা আমরা পাবো না ।
    দেশজ আর্থিক উন্নয়নের সাথে পাল্লা দিয়ে মানুষের মানবিক উন্নয়ন কিন্তু সেভাবে হয়নি। কখনো উন্নয়নের সূচক হয়েছে প্রশ্নবিদ্ধ! উন্নয়নের অনেক সহজ প্যারামিটারকে সঠিকভাবে কাজে লাগানো হচ্ছে না বা কাজে লাগানে যাচ্ছে না। এমনি আরো অনেক কিছু! অথচ উন্নয়নের সঠিক ক্ষেত্রগুলো সঠিকভাবে চিহ্নিত করে যথাযথ ভাবে কাজে লাগানো গেলে আমাদের সার্বিক উন্নয়ন দ্রুত স্থান করে নিতে পারে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে।……………বিস্তারিত দেখতে নিচের ফাইল দেখুন………..
  • ২৪ দেশের উন্নয়নকে সামগ্রিক উন্নয়নে রূপান্তরের লক্ষ্যে ০৭ জুলাই ২০১৭
  • ================================================
  • (২৫) বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার প্রাপ্তির জন্যে বন্ধুবর ড. নাজির কে প্রাণঢালা অভিনন্দন।(১৬ জুলাই ২০১৭ ):………কৃষি ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্যে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউটের মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা কৃষিবিদ ড. নাজিরুল ইসলাম, বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পদক অর্জন করেন। আজ সকালে (১৬ জুলাই, ২০১৭ খ্রি.) রাজধানীর ওসমানি স্মৃতি মিলনায়তনে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ড. নাজির সহ অনান্যদের হাতে এই সম্মাননা পদক ও আর্থিক পুরস্কার তুলে দেন। বন্ধু হিসেবে দেশ জাতি তথা এদেশের কৃষির জন্যে অসামান্য অবদান রাখা সহ এই বিরল সম্মান অর্জনের জন্য বন্ধুবর ড. নাজিরকে আমার ও আমাদের সকল বন্ধুদের পক্ষ হতে জানাই প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা । বন্ধু হিসেবে তাঁকে নিয়ে আমাদের রয়েছে এক বিশেষ ধরনের অহংকার ও অহমবোধ।ড. নাজির শুধু আমার একজন বন্ধু নন, আমার মামাত ভাইও বটে; পড়ালেখা এক সাথে করলেও বয়সে কিঞ্চিৎ বড় তাই তাঁকে নাজির ভাই বলেই ডাকি।ক’দিন আগেই তাঁর কাছ থেকে তাঁর এই স্বর্ণালী সাফল্যের কথা জেনেছিলাম। কিন্তু সেটার চূড়ান্ত রূপায়ন সম্পন্ন হওয়ার প্রেক্ষিতে আজকে এ নিয়ে দু’ কলম লেখার তাগিদ অনুভব করছি।ড. নাজিরের এই সাফল্য জানার পরে এক মুহুর্তে স্মৃতির অবগাহনে সিক্ত হয়ে কোথায় যেন হারিয়ে গেলাম। স্মৃতির পাতায় জমে থাকা ধুলোবালির আস্তরণ ভেদ করে তাঁর সাথে জমে থাকা টুকরো স্মৃতি কথা যেন উজ্জ্বল আভায় মনের মধ্যে উদ্ভাসিত হলো। তাঁর সাথে আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ শুরু ১৯৮১ সালের মধ্যগগনে, অথচ এরই মাঝে কেটে গেছে সাড়ে চার দশকেরও বেশি সময়। এ সময়ে পদ্মা মেঘনা গৌরি দিয়ে বহমান হয়েছে কতজল! কিন্তু সেদিনের সেই স্মৃতিময় দিনগুলো আমাদের কাছে আজও অমলিন হয়ে মন ও মননে শান্তির নহরে বইয়ে দিচ্ছে। ……………বিস্তারিত দেখতে নিচের ফাইল দেখুন………..
  • ২৫ বন্ধুবর ড. নাজিরের বঙ্গবন্ধু কৃষি পদক প্রাপ্তি ১৬ জুলাই ২০১৭
  • ================================================
  • (২৬)বাংলার নীলাকাশে সাদা মেঘের ভেলা সত্যিই মনোমুগ্ধকর! (১৮ জুলাই, ২০১৭ খ্রি.):……….নীলাকাশে সাদা মেঘের ভেলা বস্তুত শরতকালেই চোখে পড়ে। বর্ষার মেঘলা আকাশের ঘনঘটা কাটিয়ে শরতের শুভ্রতা নিয়ে নীলাকাশে সাদা মেঘের শোভা দেখলে প্রেমিক মনটা উদাস না হয়ে পারেই না। বস্তুতঃ দেশে দেশে পাহাড় পর্বত নদী নালা আর দিগন্ত বিস্তৃত নীলাকাশের যে অপরূপ শোভা সেটার সাথে মনুষ্য সৃষ্টির সব সৌন্দর্য যেন ম্রিয়মান হয়ে যায়। পাখির মত ডানা মেলে আকাশে উড়ার সাধ মানুষের জন্ম জন্মান্তরের হলেও সেটার সফল বাস্তবায়ন শুরু হয় একশত বছরের কিছু আগে আমেরিকান নাগরিক রাইট ভাতৃদ্বয়ের হাত ধরে। সেটারই ধারাবাহিকতায় এখন তৈরি হয়েছে সুপারসোনিক রকেট সহ মনুষ্যবিহীন অত্যাধুনিক সব উড়োজাহাজ। উড়োজাহাজে করে যারা হামেশা আকাশচারী হয়ে নিয়মিত দেশ বিদেশ পরিভ্রমণ করেন অথবা যারা নভোচারী হয়ে মাসের মাসের পর মাস নিঃসীম আকাশের উপরে বিচরণ করেন তারাই নীলাকাশের অপার সৌন্দর্য পুরোপুরি উপভোগ করতে পারেন।হালে পেশাগত কারণে বিগত ১৬ জুলাই (২০১৭) তারিখে আকাশপথে যশোর থেকে ২৫ মিনিটের বিমান যাত্রা করে ঢাকা পৌঁছুতে এই বর্ষাকালের বর্ষা আর শরতের যে অপূর্ব শ্রভ্রতার ছোঁয়া দেখলাম, তা সত্যিই মনোমুগ্ধকর!!!ছোট বড় মিলিয়ে আকাশপথে অনেকবার পরিভ্রমণ করলেও এমন সুন্দর দৃশ্য যেন আর কখনো চোখে পড়েনি। ……………বিস্তারিত দেখতে নিচের ফাইল দেখুন………..
  • ২৬ বর্ষায় শরতের শুভ্রতা ১৮ জুলাই ২০১৭
  • ===============================================
  • (২৭) দেশের ঈর্ষণীয় উন্নতির বিপরিতে রাজধানী ঢাকা ক্রমাগত স্থবির হয়ে পড়ছে। (২৪ জুলাই, ২০১৭):…………….বিগত এক সপ্তাহের মধ্যে পেশাগত কারণে দু’দিন ঢাকা যেতে হয়েছে। গত সপ্তাহে একদিন জয়দেবপুর থেকে ৪০ কিমি দুরবর্তী ঢাকা জিরো পয়েন্ট যেতে বিরতিহীন গাড়িতে সময় লেগেছিল মাত্র ৬ ঘন্টা এবং গতকাল মন্ত্রণালয় থেকে পুনরায় একই দুরত্ব অতিক্রম করে জয়দেবপুর আসতে সরকারি গাড়িতেও সময় লেগেছে ৬ ঘন্টা। মোটামুটি এ ধরনের ঘটনা নিত্য নৈমিত্তিক বলে ভূক্তভোগীদের কাছ থেকে জানা যায়। জয়দেবপুরে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউটে কর্মরত মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা জাতীয় বঙ্গবন্ধু কৃষি পদক প্রাপ্ত কৃষি বিজ্ঞানী আমাদের বন্ধু ড. নাজির কথা প্রসঙ্গে জানালেন জয়দেবপুর থেকে ঢাকা এয়ারপোর্ট অব্দি ২০ কিমি রাস্তা যেতে তাঁর চার ঘন্টারও বেশি সময় লাগার জন্যে তিনি বিগত ৬ মাসে দুইবার বিমান যাত্রা মিস করেছেন।
    উল্লেখ্য দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় রাস্তায় যানবাহন কম থাকার প্রেক্ষিতে জয়দেবপুর থেকে আজকেও বিমানবন্দর অব্দি রাস্তায় সরকারি গাড়িতে আসতে সময় লেগেছে দুই ঘন্টার মত।একজন কর্মজীবী মানুষের যদি এক/দেড় ঘন্টার রাস্তা অতিক্রম করতে ১১/১২ ঘন্টা সময় লাগে বা ২০ কিমি যেতে ৪ ঘন্টার অধিক সময় লাগে তাহলে এই দুরাবস্থাকে আমরা কোন অভিধায় অভিহিত করবো সে বিবেচনার ভার আপনাদের উপরেই রইলো।প্রিয় পাঠক এখানে আপনাদেরকে একটা চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়ে রাখি:বিরতিহীন বাস বা জীপে করে ৪০ কিমি রাস্তা অতিক্রম করতে গড়ে ৬ ঘন্টা সময় লেগে যাচ্ছে অথচ আমার ব্যক্তিগত হাঁটার যে গতি এখনো আমার শরীরে বহাল রয়েছে তাতে করে এই সময়ের মধ্যে আমার পক্ষে এই দুরত্ব হেঁটেই অতিক্রম করা সম্ভব এবং সে শারীরিক এবং মানসিক শক্তি আল্লাহপাকের ইচ্ছেয় এখনো আমার মধ্যে আছে। অন্যদিকে মনুষ্য সৃষ্ট সুপারসোনিক রকেটের সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘন্টায় ৬০,০০০ কিমি এবং পৃথিবীর পরিধি ৪০,২২৫ কিমি। তাতে করে দেখা যাচ্ছে সড়কপথে ৪০ কিমি দুরত্ব অতিক্রম করতে একটা অত্যাধুনিক চার চক্রযানের যতটা সময় লাগছে সেই একই সময়ের মধ্যে সুপারসোনিক একটা রকেট গোটা পৃথিবীকে ৯ বার প্রদক্ষিণ করতে সক্ষম। তাহলে প্রিয় পাঠক এবার বুঝুন আমরা কোন্ গতিতে ছুটে চলেছি, অত্যাধুনিক গতির এই সময়কালে। ……………বিস্তারিত দেখতে নিচের ফাইল দেখুন………..
  • ২৭ রাজধানী ঢাকা ক্রমান্বয়ে স্থবির হয়ে পড়ছে ২৪ জুলাই ২০১৭
  • ===============================================
  • (২৮)প্রকৃত শিক্ষালাভে উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত ছাত্র ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে বিশেষ আহবান! (২৮ জুলাই, ২০১৭ খি.):……………….সবে উচ্চ মাধ্যমিক পরিক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এই পরিক্ষায় যারা ভাল ফল লাভ করেছেন তাদের চোখে মুখে একরাশ স্বপ্নিল সুখ বহমান রয়েছে। পছন্দমত উচ্চশিক্ষার পাদপৃষ্ঠে ভর্তির অপেক্ষায় দিন গুজরান করে সময় কাটছে তাদের। সবারই ইচ্ছে ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ারিং-এ ভর্তি হয়ে ভবিষ্যতে একজন পেশাজীবী চিকিৎসক বা প্রকৌশলী হিসেবে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠা করা। এমন প্রত্যাশা আজ থেকে ৫০/৬০ বছর আগে পাশ করা শিক্ষার্থীদের মধ্যেও লক্ষ্য করা যেত। মনে করা হয় এসব পেশাজীবীরা কর্মজীবনে অনেক ভাল কিছু করতে পারবেন, তাই উচ্চাশিক্ষার বিষয়ে তাদের এই উচ্চাশা। যদিও দিন বদলের সাথে সাথে সে অবস্থারও অনেক পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। এখন পাশ করা ডাক্তার ইঞ্জিনিয়াররা আর আগের মত সব সময় ভাল চাকুরি পান না। আবার চাকুরি ক্ষেত্রে দেশের মধ্যে অনেক বেশি ভাল অবস্থানে রয়েছেন সরকারের প্রশাসন, পুলিশ ক্যাডার সহ আরো কিছু ক্যাডার সার্ভিসের সদস্যরা। সাধারণ ক্যাডারে বেশিরভাগ চাকুরি পেয়ে থাকেন সাধারণ বিশ্ববিদ্যালেয় সাধারণ বিষয়ে অনার্স পড়ুয়া ছাত্র ছাত্রীবৃন্দ। এতসব জানার পরেও কেন যেন সেই জন্ম জন্মান্তর থেকে সব ভাল ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে স্বপ্রণোদিত একটা ক্রেজ তৈরি হয়ে আছে ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ারিং-এ পড়া।বাস্তবতার নিরিখে অবস্থাদৃষ্টে সকল উচ্চতর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যায়নরত শিক্ষার্থীদের তরে আমার সবিশেষ আহবান তাঁরা যেন বিসিএস এর জেনারেল ক্যাডারের চাকুরির জন্য সর্বত্রভাবে চেষ্টা করেন কারণ বিসিএস জেনারেল ক্যাডারের চাকুরির সুযোগ সুবিধা ও ক্ষমতা এখনো অনেক বেশি আকর্ষণীয় অন্ততঃ পেশাজীবীদের চাকুরির তুলনায়। ……………বিস্তারিত দেখতে নিচের ফাইল দেখুন………..
  • ২৮ প্রকৃত শিক্ষালাভে ছাত্র ছাত্রীদের করনীয় ২৮ জুলাই ২০১৭
  • ===============================================
  • (২৯) আমেরিকা ও উত্তর কোরিয়ার রণহুঙ্কার! কূটনৈতিক সমাধান জরুরী! (১৬ আগস্ট, ২০১৭ খ্রি.):………..যুগে যুগে জোরপূর্বক বা স্বৈরচারী কায়দায় আবার কখনো বা জনসমর্থন পেয়ে উদ্ভট সব রাষ্ট্রনায়কদের দেশ পরিচালনা করার ইতিহাস আছে । এসব খলনায়কোচিত রাষ্ট্রনায়কদের অত্যাচারে গোটা দেশ বিদেশের মানুষদেরকে অতিষ্ঠ হতেও দেখা গেছে। পাগল, উন্মাদ, স্বৈরচারী নানাবিধ খেতাবের তকমাও জুটেছে এসব ইতিহাসের খলনায়ক খ্যাত রাষ্ট্রনায়কেদের কপালে।হালে এমন দু’জন রাষ্ট্রনায়ক শুধুমাত্র রাজনৈতিক বাগাড়ম্বরকে পূঁজি করে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের রণদামামা বাজিয়ে বলেছেন। একজন গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত বিশ্বের সবচে ক্ষমতাধর রাষ্ট্র আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ৭১ বছর বয়সী ডোনাল্ড ট্রাম্প, আর অন্যজন ছোট্ট একটা সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র উত্তর কোরিয়ার ভাগ্য বিধাতা ৩৩ বছরের যুবক কিম জং উন, যিনি বাবার মৃত্যুর পরে উত্তরাধিকার সূত্রে গদিনাসীন হয়েছেন!এই দুজন মানুষই গোটা বিশ্ববাসীর কাছে তাঁদের স্বীয় নেতিবাচক কর্ম কথা আচরণ রাজনৈতিক বাগাড়ম্বর আর দম্ভোক্তির জন্যে ভীষণভাবে আলোচিত সমালোচিত এবং বিতর্কিত!! উত্তর কোরিয়ার কিমের কথা না হয় বাদই দিলাম কারণ বয়সে একেবারেই তরুণ, অভিজ্ঞতায় নবীন এবং কৌলিতাত্বিক সূত্রে কিয়ৎ বদগুণ নিয়ে উত্তরাধিকার হিসেবে ক্ষমতায় এসেছেন। তাঁর মত এমন বালকের সাথে টক্কর দেয়া কি ট্রাম্প সাহেবের সাজে, যিনি কিনা বিশ্বের এক নম্বর ক্ষমতাধর ব্যক্তি?এক সময় বলা হতো জাতি হিসেবে আমেরিকানরা বুদ্ধিমান কিন্তু ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নির্বাচন করার মধ্য দিয়ে আমেরিকান জনগণের সেই অহঙ্কারের দর্প চূর্ণ হয়েছে, সন্দেহ নেই।
    বিশ্বের সাধারণ মানুষ যাদের ন্যূনতম রাজনৈতিক জ্ঞান আছে তারা অকপটে স্বীকার করবেন যে, বিশ্বের এই দুজন রাষ্ট্রনায়কের বড় ধরনের পাগলামি আর প্রগলভতার প্রভাবে যখন তখন লেগে যেতে পারে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ। এবারে যদি সত্যিই তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধ লেগে যায় সেটা হবে পারমাণবিক শক্তি নির্ভর যুদ্ধ, যার পরিণাম কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে আমরা জানিনে।  ……………বিস্তারিত দেখতে নিচের ফাইল দেখুন………..
  • ২৯ আমেরিকা ও উ কোরিয়ার পারস্পারিক রণ হুঙ্কার ১৬ আগস্ট ২০১৭
  • ================================================
  • (৩০) তসলিমা নাসরিনের প্রবন্ধ এবং কাব্যকথার প্রচার ও প্রকাশের ব্যাপারে সতর্ক হওয়ার আহবান। (১৮ আগস্ট, ২০১৭ খ্রি.):……………….চিকিৎসক তসলিমা নাসরিন একজন প্রতিষ্ঠিত ধর্মবিদ্বেষী বিতর্কিত ও নির্বাসিত নারীবাদী নাস্তিক লেখিকা, যার লেখা কাব্য কথা প্রবন্ধ নিবন্ধের মূল উপজীব্য হলো যৌনতা, নারীর পূর্ণ সম অধিকারের দাবী, ধর্মের বিরোধিতা ইত্যাদি।১৯৯৪ সালে নির্বাসনের পর বিদেশে অবস্থান করেও বিভিন্ন সময়ে তার কর্ম কথা আচরণ বিচরণ বরাবরই দেশে বিদেশে আলোচিত সমালোচিত হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে। ফলে পুরস্কার, তিরস্কার উভয়ের বৈজয়ন্তী মালা তাঁর গলে উঠেছে। অতি প্রগতিবাদীরা তাকে বাহবা দিয়ে পুরস্কৃত করছেন আর প্রতিক্রিয়াশীল বা ধর্মভীরুরা তাকে ধিক্কার জানাচ্ছেন।বেশ কিছুদিন যাবত উনি দৈনিক “বাংলাদেশ প্রতিদিন” এ বিভিন্ন সমসাময়িক ইস্যুতে উপ-সম্পাদকীয় লিখে থাকেন। তাঁর লেখা দেখে আমার রীতিমত সন্দেহ হচ্ছিল, না জানি আবার কখন অবচেতন মনে বা স্ব মহিমায় তিনি আবির্ভূত হয়ে পড়েন। যেটা নিয়ে প্রমাদ গুণছিলাম হালে এসে সেটাই সত্য হলো।২০ জুলাই (২০১৭), তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনে লিখলেন, “পর্ন” বিষয়ক একটা উপ-সম্পাদকীয়; যার মূলসুর ছিল বাংলাদেশে পর্নগ্রাফী সম্প্রসারণের একাল সেকাল সহ সেটার সহজলভ্যতা নিয়ে। এটা লেখাতেও কোন অসুবিধা ছিল না, যদি লেখার মধ্যে আদি কামরস সাহিত্যের নিষিদ্ধ রসবোধকে খোলামেলা ভাবে উপস্থাপন না করা হতো। ঐ একই লেখাকে অনেক সুন্দরভাবে উপস্থাপন করার যথেষ্ট যোগ্যতা ও দক্ষতা তসলিমা নাসরিনের ছিল, কিন্তু সেটাকে তিনি বিপ্রতীপ ভাবে ব্যবহার করে আবার সমালোচনার শীর্ষে চলে আসলেন।……………..আমি এই দেশের একজন বিবেকবান সচেতন মানুষ, ব্যক্তি তসলিমার প্রতি শ্রদ্ধাবোধ থেকে অনেক বেশি দায় রয়েছে এই দেশের প্রতি কারণ এই দেশ মাতৃকার রূপ রস গন্ধ আর সৌদামাটির পরশে লালিত পালিত হয়ে এই দেশেই বহমান রয়েছে আমার জীবন ও জীবিকা তাই আমি আমার বিবেকের দায় থেকে দেশের সকল পত্র পত্রিকা ও প্রকাশক প্রতিষ্ঠান প্রধানদের সনির্বন্ধ অনুরোধ করবো, দয়া করে তসলিমা নাসরিনের যেকোন ধরনের লেখা প্রচার ও প্রকাশ করার আগে যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করুন, নচেৎ আবার “বাংলাদেশ প্রতিদিন”র মত অনেকেই কেস খেয়ে চমকে চব্বিশ বনে যেতে পারেন। ……………বিস্তারিত দেখতে নিচের ফাইল দেখুন………..
  • ৩০ তসলিমা নাসরিনের লেখা প্রকাশের ব্যাপারে সতর্ক হওয়া উচিৎ ১৮ আগস্ট ২০১৭
  • ===============================================